
প্রথম ওভারেই ১৩ রান আসলো দলের। এর মধ্যে আনামুল এক চার আর এক ছয়ে করলেন ১০। তবে ইনিংসের দ্বিতীয় ও পরশের প্রথম ওভারে বেশ শান্ত থাকলেন দুই জনেই। কিন্তু তৃতীয় ওভারের প্রথম বলেই আবার উড়িয়ে মারলেন আনামুল, ছয়। ওই ওভারে আসে ৮ রান। এর পরে দুই ওভারে আসে ৮ রান করে । তার পরে ওভারে আসে ১২ রান।
কিন্তু দলের সংগ্রহ যখন ৬৪ তখন ফিরে যান তামিম। তিনি করেন আর ২৭ রান। আর আনামুল খেলছেন ৩২ রান নিয়ে।
টাইগারদের জিততে প্রয়োজন আর ৬৩ রান। হাতে আছে ৯ উইকেট। আর ওভার আছে ১২ টি।
এর আগে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের চূড়ান্ত পর্বে খেলা নিশ্চিত করতে মাঠে নামা বাংলাদেশ দলের সামনে ১২৭ রানের টার্গেট বেধে দেয় হিমালয় কন্যার তরুণেরা। তার আগে টস জিতে নেপালকে ব্যাটিং করতে পাঠায় বাংলাদেশ। ব্যাটিংয়ে নেমে নেপাল ২০ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে করে ১২৬ রান ।
শুরুর কিছু পরে টাইগাররা নেপালের নবীনদের কিছুটা চায়েই ফেলে দেয়। বিশেষ করে আলামিন ও মাশরাফি ও ফরহাদ রেজার দারুন বলিংয়ের মুখে মিডল অর্ডারের মতোও খেলতে পারেনি নেপালী টপ অর্ডার ব্যাটসম্যানরা। তবে বাংলাদেশ দলের স্পিনাররা আজ তেমন ভালো করতে পারেন নি।
সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় শুরু হয় খেলা। চতুর্থ ওভারের শেষ বলে সুভাষ খাকুরেলকে ফিরিয়ে বাংলাদেশকে ভালো সূচনা এনে দেন ফরহাদ রেজা। সপ্তম ওভারে তিন বলের মধ্যে সাগর পান ও জ্ঞানেন্দ্র মাল্লাকে ফিরিয়ে অতিথিদের বড় একটা ধাক্কা দেন পেসার আল-আমিন হোসেন।
চতুর্থ উইকেটে অধিনায়ক পরশ খাড়কার সঙ্গে শারদ ভাসওয়াকারের ৭৫ বল স্থায়ী ৮৫ রানের সৌজন্যে শতরান পার করে নেপাল। ৪১ রান করা পরশকে বোল্ড করে জুটি ভাঙেন মাশরাফি ।
বাংলাদেশ দল: তামিম ইকবাল, এনামুল হক, সাকিব আল হাসান, মুশফিকুর রহিম, সাব্বির রহমান, নাসির হোসেন, মাহমুদুল্লাহ, ফরহাদ রেজা, মাশরাফি মর্তুজা, আল আমিন হোসেন, আব্দুর রাজ্জাক।
নেপাল দল: এসপি খাকুরেল, সাগর পুন, জি মাল্লা, পি খাদকা, বি ভানদারি, এস ভেসাকর, বি রেগমি, এনবি বুদায়ার, এসপি গৌচান, সমপাল কামি, জেকে মুখিয়া।