
মেলায় চামড়াজাত পণ্যের ওপর ২০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড় দেওয়া হচ্ছে। মেলার শেষ দিকে ক্রেতাদের আকর্ষণ বাড়াতে আর বেচা-বিক্রির টার্গেট পূরণ করতেই এ ছাড় দেওয়া হয়েছে বলে জানান বিক্রেতারা। আর এই জন্যই মেলার শেষ দিকে বিক্রি ভালো দেশীয় তৈরি চামড়াজাত পণ্যের।
মেলায় থ্রি-টেক, স্যাসি, ডিউস, এসএ অথেনটিক, কারিগর, বিএজি ও এক্রিসসহ বেশ কয়েকটি স্টল রয়েছে চামড়াজাত পণ্যের। এবার চামড়া জাতীয় পণ্যগুলোর দোকান মেলা শুরু হওয়ার ৪/৫ দিন পর দেখা গেছে। এসব দোকান রয়েছে মেলার দক্ষিণ প্রান্তে।
চামড়া জাতীয় পণ্যগুলোর মধ্যে মেয়েদের পার্স, ছেলেদের মানি ব্যাগ, জুতা ও কোমরের বেল্টের প্রতি ক্রেতাদের আগ্রহ রয়েছে বেশি।
ক্রেতাদেও দৃষ্টি আকর্ষণ আর শেষ মুহূর্তে বেচা-বিক্রি বাড়াতে চামড়ার মান ও আকারভেদে এসব পণ্যের ওপর ১৫ শতাংশ, ২০শতাংশ কিংবা কোনটিতে এর চেয়ে বেশিও ছাড় দেওয়া হচ্ছে।
কয়েকজন ব্যবসায়ীর সঙ্গে কথা হলে তারা জানান, প্রথমদিকে বিক্রি খুবই কম ছিল। মেলাও শেষ আর পণ্যে ছাড় দেওয়াতে বিক্রি বাড়ছে।
এ বিষয়ে কথা হলে হাজারীবাগ গ্রুপের সভাপতি তাছনিম আলম শাহীন অর্থসূচককে বলেন, আমরা চার বছর ধরে বাণিজ্য মেলায় অংশগ্রহণ করছি। তার মধ্যে এবার শুরুতে বিক্রি অনেকটা কম ছিল, এখন মোটামুটি বাড়ছে।
তবে মেলায় চামড়া জাতীয় পণ্যগুলোর স্টল একটু ভেতরের দিক হওয়ায় দশনার্থীরা কিছুটা কম আসছে বলে জানান তিনি।
ডিউস লেদারের ইনচার্জ অর্ণব হুসাইনের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, এখন যারা আসে তাদের বেশির ভাগই কিছু না কিছু কিনে। আমাদের বেচা বিক্রি যখন ভালো হচ্ছে আর তখনই প্রায় মেলার সময় শেষ।
মেলার সময় ৪-৫ দিন বাড়ানো হলে ব্যবসা আরেকটু ভালো হতো বলে জানান তিনি।
জেইউ/