

১. প্রথমেই ইমার্জেন্সি লাইট অন করে দিন
২. ম্যানুয়াল গাড়ি হলে গিয়ার কমিয়ে আনুন
৩. তবে একবারে তিন বা পাঁচ নাম্বার থেকে এক নাম্বারে আসবেন না। এতে গিয়ার বক্সের ভেতরে গিয়ার ভেঙে যেতে পারে। তাই ঠাণ্ডা মাথায় পর্যায়ক্রমে তিন থেকে দুই, তারপরে এক নাম্বারে গিয়ার বাছাই করুন।
৪. এক্সিলারেটর থেকে পা পুরোপুরি উঠিয়ে নিন।
৫. গাড়ির গতি কমে এলে স্টার্ট বন্ধ করে দিন এবং আস্তে আস্তে হ্যান্ড ব্রেক টেনে গাড়িকে থামিয়ে দিন।
২. ম্যানুয়াল গাড়ি হলে গিয়ার কমিয়ে আনুন
৩. তবে একবারে তিন বা পাঁচ নাম্বার থেকে এক নাম্বারে আসবেন না। এতে গিয়ার বক্সের ভেতরে গিয়ার ভেঙে যেতে পারে। তাই ঠাণ্ডা মাথায় পর্যায়ক্রমে তিন থেকে দুই, তারপরে এক নাম্বারে গিয়ার বাছাই করুন।
৪. এক্সিলারেটর থেকে পা পুরোপুরি উঠিয়ে নিন।
৫. গাড়ির গতি কমে এলে স্টার্ট বন্ধ করে দিন এবং আস্তে আস্তে হ্যান্ড ব্রেক টেনে গাড়িকে থামিয়ে দিন।
তবে এই সময় সবচাইতে বড় পরামর্শ হল মাথা ঠান্ডা রাখা। কারণ এই পুরো প্রক্রিয়াটির মাঝখানেই আপনাকে হয়তো সিগন্যাল ভাঙতে হতে পারে বা থেমে থাকা অন্য গাড়িকে পাশ কাটিয়ে যেতে হবে।