
জ্বালানি তেলের দাম এখন আকাশ ছোঁয়া । বাইক চালকদের তেল কিনতে গিয়ে রীতিমত হিমশিম খেতে হয়। বাইক চালানোর ক্ষেত্রে কিছু বিষয়ের দিকে খেয়াল রাখলে অনেক তেল বাঁচানো সম্ভব । এতে খরচ কমবে। কিছুটা হলেও হ্রাস পাবে টেনশন।
• বড়জোড় ৪০ থেকে ৫০ কিলোমিটার গতিতে বাইক চালাবেন।
• টায়ারের পাম্প নির্দেশনা মত রাখুন। টায়ারে বাতাস কম থাকলে জ্বালানি খরচ অনেক বেড়ে যাবে।
• বাইকের চেইনের টান টান ভাব যেন ঠিক থাকে। অতিরিক্ত ঢিলা চেইন পেট্রোল খরচ বাড়িয়ে দেয়।
• মোটরসাইকেল চালানোর অবস্থায় বেশিসময় ক্লাচ চেপে রাখবেন না।
• অনেকক্ষন ধরে লো গিয়ারে মোটরসাইকেল চালালে জ্বালানি খরচ বাড়বে। টপ গিয়ারে চালালে জ্বালানি খরচ কম হয়
• সরাসরি রোদে মোটরসাইকেল রাখলে জ্বালানি বাষ্প আকারে উড়ে যেতে পারে । বাইক চালানোর সময় ব্রেক হালকা করে চেপে রাখবেন না
• ইঞ্জিন স্টার্ট থাকা অবস্থায় অথবা বাইক দাঁড়িয়ে থাকা অবস্থায় অযথা থ্রটল ঘুরাবেন না ।
• বেশি সময়ের জন্য কোথাও দাঁড়াতে হলে অথবা যানজটে আটকে গেলে বাইকের ইঞ্জিন বন্ধ রাখুন।
• বাইক চালানোর সময় যেদিকে এয়ার ফিল্টার আছে, সেদিকটা খোলা রাখুন।
• ইঞ্জিন চালু অবস্থায় ঢেকে রাখবেন না, ইঞ্জিন অতিরিক্ত গরম হলে জ্বালানি খরচ বাড়বে।
• টায়ারের পাম্প নির্দেশনা মত রাখুন। টায়ারে বাতাস কম থাকলে জ্বালানি খরচ অনেক বেড়ে যাবে।
• বাইকের চেইনের টান টান ভাব যেন ঠিক থাকে। অতিরিক্ত ঢিলা চেইন পেট্রোল খরচ বাড়িয়ে দেয়।
• মোটরসাইকেল চালানোর অবস্থায় বেশিসময় ক্লাচ চেপে রাখবেন না।
• অনেকক্ষন ধরে লো গিয়ারে মোটরসাইকেল চালালে জ্বালানি খরচ বাড়বে। টপ গিয়ারে চালালে জ্বালানি খরচ কম হয়
• সরাসরি রোদে মোটরসাইকেল রাখলে জ্বালানি বাষ্প আকারে উড়ে যেতে পারে । বাইক চালানোর সময় ব্রেক হালকা করে চেপে রাখবেন না
• ইঞ্জিন স্টার্ট থাকা অবস্থায় অথবা বাইক দাঁড়িয়ে থাকা অবস্থায় অযথা থ্রটল ঘুরাবেন না ।
• বেশি সময়ের জন্য কোথাও দাঁড়াতে হলে অথবা যানজটে আটকে গেলে বাইকের ইঞ্জিন বন্ধ রাখুন।
• বাইক চালানোর সময় যেদিকে এয়ার ফিল্টার আছে, সেদিকটা খোলা রাখুন।
• ইঞ্জিন চালু অবস্থায় ঢেকে রাখবেন না, ইঞ্জিন অতিরিক্ত গরম হলে জ্বালানি খরচ বাড়বে।