
যারা নতুন গাড়ি কেনার পর এখনো নিবন্ধন (রেজিস্ট্রেশন) করেননি কিংবা গাড়ির ফিটনেস সার্টিফিকেটসহ বিমা ইত্যাদি নবায়ন করেননি, তাঁদের তো সমস্যার মুখোমুখি হতেই হবে। গাড়ি রাস্তায় চললে তার বৈধ কাগজপত্র লাগবেই।
দেশের সকল বিভাগীয় জেলা ছাড়াও সব জেলা পর্যায়ে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) অফিস রয়েছে। এখান থেকে রেজিস্ট্রেশন করা যাবে। ঢাকা, চট্টগ্রাম ও খুলনা এই তিনটি শহরে আছে বিআরটিএ’র নিজস্ব কার্যালয়। আর বাকি বিভাগীয় ও জেলাশহরগুলোতে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের মাধ্যমে নিবন্ধন করার সুযোগ রয়েছে।
নতুন গাড়ি কেনার পর আপনার করণীয়-
দেশের সকল বিভাগীয় জেলা ছাড়াও সব জেলা পর্যায়ে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) অফিস রয়েছে। এখান থেকে রেজিস্ট্রেশন করা যাবে। ঢাকা, চট্টগ্রাম ও খুলনা এই তিনটি শহরে আছে বিআরটিএ’র নিজস্ব কার্যালয়। আর বাকি বিভাগীয় ও জেলাশহরগুলোতে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের মাধ্যমে নিবন্ধন করার সুযোগ রয়েছে।
নতুন গাড়ি কেনার পর আপনার করণীয়-
নিবন্ধনের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্রঃ
১। আমদানিসংক্রান্ত সব কাগজ
২। ক্রয়সংক্রান্ত কাগজপত্র
৩। ক্রেতার টিআইএন (ট্যাক্স আইডেন্টিটি নম্বর) সনদের অনুলিপি
৪। তিনটি স্ট্যাম্প আকারের ছবি
১। আমদানিসংক্রান্ত সব কাগজ
২। ক্রয়সংক্রান্ত কাগজপত্র
৩। ক্রেতার টিআইএন (ট্যাক্স আইডেন্টিটি নম্বর) সনদের অনুলিপি
৪। তিনটি স্ট্যাম্প আকারের ছবি
ব্যাংকে জমা ও ফি সংক্রান্ত বিষয়ঃ
সকল কাগজপত্র সংগ্রহ করে নিবন্ধনের জন্য সরকারনির্ধারিত ফি ব্যাংকে জমা দিয়ে রশিদ নিতে হবে। পরে ওই রসিদ বিআরটিএতে জমা দিতে হবে। ব্র্যাক ব্যাংক, সাউথইস্ট ব্যাংক, ইউসিবিএলের ঢাকাসহ অন্যান্য জায়গার বেশ কিছু শাখায় ফি জমা দেওয়া যাবে। তার পরই একনলেজমেন্ট বা প্রাপ্তি স্বীকার রসিদের ওপর এক দিনের ভেতর নিবন্ধন হয়ে গাড়ি চালানোর জন্য নম্বর দেওয়া হবে।
সকল কাগজপত্র সংগ্রহ করে নিবন্ধনের জন্য সরকারনির্ধারিত ফি ব্যাংকে জমা দিয়ে রশিদ নিতে হবে। পরে ওই রসিদ বিআরটিএতে জমা দিতে হবে। ব্র্যাক ব্যাংক, সাউথইস্ট ব্যাংক, ইউসিবিএলের ঢাকাসহ অন্যান্য জায়গার বেশ কিছু শাখায় ফি জমা দেওয়া যাবে। তার পরই একনলেজমেন্ট বা প্রাপ্তি স্বীকার রসিদের ওপর এক দিনের ভেতর নিবন্ধন হয়ে গাড়ি চালানোর জন্য নম্বর দেওয়া হবে।
নিবন্ধন ফিঃ
ব্যক্তিগত গাড়ির ক্ষেত্রে কার, মাইক্রোবাস, মিনিবাস, বাস ৬০০ সিসি ইঞ্জিনক্ষমতা পর্যন্ত পাঁচ হাজার ৩০০ টাকা এবং ৬০০ সিসি থেকে দুই হাজার সিসি ইঞ্জিনক্ষমতার জন্য দশ হাজার ৩০০ থেকে ৩৫ হাজার টাকা পর্যন্ত। ইঞ্জিনক্ষমতা বাড়লে টাকার পরিমাণও বেশি দিতে হবে। এ ছাড়া ভাড়ায় চালিত যানবাহনের ক্ষেত্রে আসনসংখ্যার ওপর নিবন্ধন ফি নির্ধারিত হয়। এক থেকে ৫২ জন পর্যন্ত ধারণক্ষমতার যানবাহনের ফি চার হাজার ৩০০ থেকে ১৫ হাজার ৩০০ টাকা পর্যন্ত। এগুলোর আবার বার্ষিক বিভিন্ন হারে কর দিয়ে পুনরায় নবায়ন করতে হবে। এ সময় গাড়ির ফিটনেসের ওপর ফি নির্ভর করবে।
ব্যক্তিগত গাড়ির ক্ষেত্রে কার, মাইক্রোবাস, মিনিবাস, বাস ৬০০ সিসি ইঞ্জিনক্ষমতা পর্যন্ত পাঁচ হাজার ৩০০ টাকা এবং ৬০০ সিসি থেকে দুই হাজার সিসি ইঞ্জিনক্ষমতার জন্য দশ হাজার ৩০০ থেকে ৩৫ হাজার টাকা পর্যন্ত। ইঞ্জিনক্ষমতা বাড়লে টাকার পরিমাণও বেশি দিতে হবে। এ ছাড়া ভাড়ায় চালিত যানবাহনের ক্ষেত্রে আসনসংখ্যার ওপর নিবন্ধন ফি নির্ধারিত হয়। এক থেকে ৫২ জন পর্যন্ত ধারণক্ষমতার যানবাহনের ফি চার হাজার ৩০০ থেকে ১৫ হাজার ৩০০ টাকা পর্যন্ত। এগুলোর আবার বার্ষিক বিভিন্ন হারে কর দিয়ে পুনরায় নবায়ন করতে হবে। এ সময় গাড়ির ফিটনেসের ওপর ফি নির্ভর করবে।
সতর্কতাঃ
গাড়ি কেনার ১৫ দিনের মধ্যে নিবন্ধন করে নেওয়া ভালো। ব্যাংক ছাড়া কোনো ব্যক্তি কিংবা অন্য কারও হাতে টাকা দেওয়া যাবে না। সঠিকভাবে কাগজপত্র উপস্থাপন করুন। বিআরটিএ অফিস ছাড়া অন্য কোথাও নিবন্ধন করলে সেটা অবৈধ বলে গণ্য হবে।
গাড়ি কেনার ১৫ দিনের মধ্যে নিবন্ধন করে নেওয়া ভালো। ব্যাংক ছাড়া কোনো ব্যক্তি কিংবা অন্য কারও হাতে টাকা দেওয়া যাবে না। সঠিকভাবে কাগজপত্র উপস্থাপন করুন। বিআরটিএ অফিস ছাড়া অন্য কোথাও নিবন্ধন করলে সেটা অবৈধ বলে গণ্য হবে।