
ভোলা সদর উপজেলা নির্বাচনকে ভোট ডাকাতি উল্লেখ করে পুনঃ তফসিল ঘোষনা করে অবিলম্ভে নির্বাচন দাবি করে সংবাদ সম্মেলন করেছে জেলা বিএনপি নেতৃবৃন্দ ও বিএনপি সমর্থিত প্রার্থীরা।
এ সময় বিএনপি সমর্থিত প্রার্থীদের প্রধান নির্বাচন সমন্বয়কারী আমিনুল ইসলাম খান ও চেয়ারম্যান প্রার্থী, জেলা বিএনপি সম্পাদক, মো. ফারুক মিয়া লিখিত বক্তব্যে উল্লেখ করেন, এ উপজেলায় তাদের ৮০ ভাগ ভোটার থাকা স্বত্বেও তারা কেন্দ্রে যেতে পারেনি। নির্বাচনের আগের দিন ভেদুরিয়ার কেন্দ্র সমন্বয়কারী ইব্রাহিমকে পুলিশ থানায় ধরে নিয়ে মারধর করাসহ সাদা কাগজে লিখিত রাখে।
আজ ও তাকে কেন্দ্রে আসতে দেয়নি পুলিশ, ভোলা সরকারি স্কুল কেন্দ্রে এজেন্ট মাহামুদুল হক নসুকে লাঞ্ছিত করে কেন্দ্র থেকে বের করে দেওয়া হয়, বাংলাস্কুল কেন্দ্রে খোদ মেয়রের নেতৃত্বে দখল করা হয় , সরকারি স্কুল কেন্দ্রে এলাকায় জেলা যুবদল সভাপতি ইয়ারুল আলম লিটন স্ট্রিয়ারিংক ফোসের ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে নালিশ করতে গিয়ে উল্টো নাজেহাল হন, ভেদুরিয়া ও ইলিশা এলকায় বিএনপি নেতা জিয়া, সোহেলকে মারধর করে পুলিশে দেওয়া হয়। ৮৪ কেন্দ্রের মধ্যে ৬৭ কেন্দ্রে বিএনপির এজেন্টেদের যেতে বাধা দেওয়া হয়েছে। সকাল ১১টার পর বিএনপি নেতাকর্মীরা আর কেন্দ্রে এলাকায় থাকতে পারেনি। এ কারণে বিএনপি এ নির্বাচনকে মেনে নিতে পারেনি। তাই তারা পুনঃ নির্বাচনের দাবি জানিয়ে নির্বাচন কমিশনে চিঠি দেন বলেও জানান মো. ফারুক মিয়া। তারা জানান নির্বাচনের মাঠ ছাড়েননি। তাদের দাবি পূরণ না হলে কঠোর আন্দোলন করা হবে।
পিএম/সাকি