সর্বোচ্চ লেনদেন প্রকৌশল খাতে

engineering turnover

engineering turnoverসপ্তাহজুড়ে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মোট লেনদেনের সর্বোচ্চ অংশ ছিল প্রকৌশল খাতের দখলে। মোট লেনদেনের ১২ শতাংশই হয়েছে এই খাতে। আলোচিত সপ্তাহে প্রকৌশল খাতে প্রতিদিন গড়ে ৫৯ কোটি টাকা মূল্যের শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

লেনদেনের শীর্ষে থাকা এই খাতের গত সপ্তাহে লেনদেন কমেছিল ৪৬ শতাংশ। আলোচিত সপ্তাহে ওই খাতে লেনদেন বেড়েছে ১০৪ শতাংশ। আগের সপ্তাহের চেয়ে ৫৮ শতাংশ বেশি লেনদেন হয়েছে।

ওষুধ ও রসায়ন খাতে প্রতিদিন গড়ে লেনদেন করেছে ৫৩ কোটি টাকা। তবে প্রতিদিন এই খাতের গড় লেনদেন বেড়েছে ২ শতাংশ।ডিএসইতে মোট লেনদেনের ১১ শতাংশ অংশ ছিল এই খাতের।

বস্ত্র খাতের লেনদেন বেড়েছে ৪৮ শতাংশ। প্রতিদিন গড় লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৪৫ কোটি টাকা। মোট লেনদেনে এই খাতের অংশ ছিল নয় শতাংশ।

ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক খাতের লেনদেন বেড়েছে ৮৭ শতাংশ। প্রতিদিন গড় লেনদেন করে ৪১ কোটি টাকা। মোট লেনদেনের মধ্যে আট শতাংশ ছিল এই খাতের।

এছাড়া সিমেন্ট খাতে ৯১ শতাংশ,খাদ্য ও আনুষাঙ্গিক খাতে ৭২ শতাংশ,বিমা খাতে ২৪ শতাংশ,পাট খাতে ৪১৮ শতাংশ, বিবিধ খাতের ২৫৯ শতাংশ,পেপার এন্ড প্রিন্টিং খাতে ৬৮ শতাংশ, সেবা ও আবাসন খাতে ১২৪ শতাংশ,চামড়া খাতে ২৬৩ শতাংশ,টেলিযোগাযোগ খাতে ৪ শতাংশ এবং ভ্রমণ ও অবকাশ খাতে ২৩ শতাংশ লেনদেন বেড়েছে।

অপরদিকে লেনদেন কমেছে তালিকাভুক্ত পাঁচটি খাতে।এর মধ্যে জ্বালানি ও বিদ্যুত খাতের লেনদেন কমেছে ৮ শতাংশ। ডিএসইতে মোট লেনদেনের ১০ শতাংশ অংশ ছিল এই খাতের। প্রতিদিন গড়ে ৪৮ কোটি টাকা লেনদেন ছিল জ্বালানি খাতের।

ব্যাংক খাতের লেনদেন কমেছে ১৭ শতাংশ। প্রতিদিন গড় লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৩৯ কোটি টাকার। মোট লেনদেনে ব্যাংক খাতের অংশ ছিল আট শতাংশ।

এছাড়া লেনদেন কমেছে সিরামিক খাতের ৫২ শতাংশ,তথ্য ও প্রযুক্তি খাতের ১৩ শতাংশ এবং মিউচুয়্যাল ফান্ডের ৭ শতাংশ।