
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, “২০২১ সালে মধ্যম আয়ের দেশ হবে বাংলাদেশ”।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাতটায় বিটিভির সৌজন্যে জাতির উদ্দেশে দেওয়া এক ভাষণে তিনি এ কথা বলেন।
প্রধান মন্ত্রী বলেন, “আমাদের লক্ষ্য ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে একটি মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত করা যেখানে গড় আয় হবে ১৫০০ ডলার। প্রবৃদ্ধির হার ৬.২ থেকে বেড়ে ১০ শতাংশ এবং দারিদ্র্যের হার বর্তমান ২৬ শতাংশ থেকে ১৩ শতাংশে নামিয়ে আনা হবে”।
শেখ হাসিনা বলেন, “আমরা ২০১৩ সালে ১০ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের সক্ষমতা অর্জন করেছি। ইন্টারনেট সুবিধা গ্রাম পর্যন্ত পৌছে দিয়েছি। মাথাপিছু আয় এখন ১০৪৪ ডলার। দারিদ্রের হার ৪১.৫ থেকে কমে ২৬ শতাংশের নীচে। সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন বাড়িয়েছি ৬০ থেকে ৭০ ভাগ। ২০ শতাংশ মহার্ঘভাতা দেয়া হয়েছে। শ্রমিকদের ন্যুনতম বেতন ৪১৭৫ টাকা করেছি। গার্মেন্টস শ্রমিকদের ন্যুনতম বেতন ৫৩০০ টাকায় বৃদ্ধি করেছি”।
শেখ হাসিনা বলেন, “আমি ওয়াদা করেছিলাম ডিজিটাল বাংলাদেশ মানুষকে উপহার দেব। ৪,৫১৬ টি ইউনিয়নে তথ্য ও সেবা কেন্দ্র চালু করা হয়েছে। আমরা মোবাইল ব্যাংকিং, মোবাইল স্বাস্থ্য সেবা, ই-কমার্স চালু করেছি। প্রায় চার কোটি মানুষ এখন ইন্টারনেট ব্যবহার করছে। ১১ কোটি মোবাইল সিম ব্যবহার হচ্ছে বাংলাদেশে।
আমাদের লক্ষ্য ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে একটি মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত করা যেখানে গড় আয় হবে ১৫০০ ডলার। প্রবৃদ্ধির হার ৬.২ থেকে বেড়ে ১০ শতাংশ এবং দারিদ্র্যের হার বর্তমান ২৬ শতাংশ থেকে ১৩ শতাংশে নামিয়ে আনা হবে”।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমরা ২০১৩ সালে ১০ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের সক্ষমতা অর্জন করেছি । ইন্টারনেট সুবিধা গ্রাম পর্যন্ত পৌছে দিয়েছি। মাথাপিছু আয় এখন ১০৪৪ ডলার। দারিদ্রের হার ৪১.৫ থেকে কমে ২৬ শতাংশের নীচে। সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন বাড়িয়েছি ৬০ থেকে ৭০ ভাগ। ২০ শতাংশ মহার্ঘভাতা দেয়া হয়েছে। শ্রমিকদের ন্যুনতম বেতন ৪১৭৫ টাকা করেছি। গার্মেন্টস শ্রমিকদের ন্যুনতম বেতন ৫৩০০ টাকায় বৃদ্ধি করেছি”।
শেখ হাসিনা বলেন, “আমি ওয়াদা করেছিলাম ডিজিটাল বাংলাদেশ মানুষকে উপহার দেব। ৪,৫১৬ টি ইউনিয়নে তথ্য ও সেবা কেন্দ্র চালু করা হয়েছে। আমরা মোবাইল ব্যাংকিং, মোবাইল স্বাস্থ্য সেবা, ই-কমার্স চালু করেছি। প্রায় চার কোটি মানুষ এখন ইন্টারনেট ব্যবহার করছে। ১১ কোটি মোবাইল সিম ব্যবহার হচ্ছে বাংলাদেশে।
আমাদের লক্ষ্য ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে একটি মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত করা যেখানে গড় আয় হবে ১৫০০ ডলার। প্রবৃদ্ধির হার ৬.২ থেকে বেড়ে ১০ শতাংশ এবং দারিদ্র্যের হার বর্তমান ২৬ শতাংশ থেকে ১৩ শতাংশে নামিয়ে আনা হবে”।
তিনি বলেন, “বিএনপিকে নির্বাচনে আনার জন্য আমি বারবার আহ্বান জানিয়েছি। টেলিফোনের মাধ্যমে সংলাপের প্রস্তাব দিয়েছি অথচ সংলাপের পরিবর্তে সংঘাতের পথ বেছে নিয়েছেন খালেদা জিয়া। সংলাপ নিয়ে আশরাফুল ইসলাম ও মির্জা ফখরুল ইসলামের মধ্যে কয়েক দফা বৈঠকও হয়েছে তারপরও কোনো সমাধানে পৌঁছে নি বেগম জিয়া”।
এ সময় প্রধানমন্ত্রী বলেন, “কোনো অনির্বাচিত সরকারের অধীনে নয় গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে আরও সুসংহত করার জন্য জাতীয় সংসদ স্থায়ী নির্বাচনের ব্যবস্থা করেছে”।
এসএসআর/