যাছাই-বাছায়ে প্রার্থী বাতিল হওয়া ১৩৮টি আপীল শুনানি শেষে ৩৭জন প্রার্থী তাদের প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন। অন্যদিকে, ১৩জন বৈধ প্রার্থীর বিরুদ্ধে আপীল শুনানিতে প্রার্থিতা হারালেন ৪জন। বৃহস্পতিবার নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ে আপীল আবেদনের শুনানির ফলাফল প্রকাশ করলে এ তথ্য পাওয়া যায়।
শুনানিতে যাদের প্রার্থীতা বৈধ করা হয়েছে তারা হলেন- পাবনা-২ খন্দকার আজিজুল হক আরজু, ঢাকা-৪ আওলাদ হোসেন, টাঙ্গাইল-২ শামসুল হক তালুকদার, টাঙ্গাইল-৬ আব্দুল কুদ্দুস মিয়া, পাবনা-৩ আবুল কালাম, চট্টগ্রাম-২ ড. মাহমুদ হাসান, নীলফামারী-১ মো: খায়রুল আলম, বান্দরবন পার্বত্য জেলা মো: কামরুজ্জামান, মুন্সিগঞ্জ-২ নোমান মিয়া, জয়পুরহাট-২ আসনে আনোয়ারুল হক বাবলু, গাইবান্ধা-৩ এস এম খাদিমুল ইসলাম খুদি, গাইবান্ধা-৫ এ. এইচ. এম গোলাম শহীদ রঞ্জু, গাইবান্ধা-৪ মো: আবুল কালাম আজাদ, নাটোর-৩ মো: মিজানুর রহমান, মৌলভীবাজার-২ মো: আব্দুল মতিন, নওগাঁ-৪ মো: আফজাল হোসেন, গাজীপুর-২ মো: মাহবুব আলম, শেরপুর-৩ এস এম আব্দুল্লাহেল ওয়ারেজ নাইম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া৫ নজরুল ইসলাম ভূঁইয়া (স্বতন্ত্র), লক্ষ্মীপুর-৩ আসনে একে এম শাহজাহান কামাল (আওয়ামী লীগ), ঝিনাইদহ-১ মো. নায়েব আলী জোয়ার্দ্দার (স্বতন্ত্র), ময়মনসিংহ-৩ নাজনীন আলম (স্বতন্ত্র), নোয়াখালী-৬, আমিরুল ইসলাম (স্বতন্ত্র), ফেনী-১ শাহরিয়ার ইকবাল (বাংলাদেশ ন্যাশনালিষ্ট ফ্রন্ট-বিএনএফ), রাঙ্গামাটির মো. আবছার আলী (স্বতন্ত্র), কুড়িগ্রাম-৪, মো. মোত্তালিত হোসেন (স্বতন্ত্র), লক্ষ্মীপুর-৪, একে এম শরিফউদ্দিন (স্বতন্ত্র), মেহেরপুর-২ মো. মোখলেছুর রহমান (স্বতন্ত্র), সিলেট-১ ইফতেখার আহমেদ লিমন (জাতীয় পার্টি-জেপি), কুমিল্লা-৪ আসনে রাজি মোহাম্মদ ফখরুল (স্বতন্ত্র), গাইবান্ধা-১ সৈয়দা খুরশিদ জাহান হক (স্বতন্ত্র), নীলফামারী-১ মো. আফতাবউদ্দিন সরকার (আওয়ামী লীগ), গাইবান্ধা-২ মো. মকদুবর রহমান সরকার (স্বতন্ত্র), ঢাকা-৮ ইসমাইল মাহমুদ (স্বতন্ত্র)।
অন্যদিকে, রিটার্নিং কর্মকর্তারা প্রার্থীতা বৈধ রাখলেও ইসিতে মামলা করায় প্রার্থিতা অবৈধ হয়েছে ৪ জনের। এরা হল- কুমিল্লা-৮ এ এস এম কামরুল ইসলাম, ময়মনসিংহ-৯ মেজর অব. আব্দুস সালাম, চট্টগ্রাম-৩ মাহফুজুর রহমান, চাঁদপুর-৪ মো: মাইনুল ইসলাম। এরমধ্যে ময়মনসিংহ-৯ আসনের আব্দুস সালামের বিরুদ্ধে দুইজন ব্যক্তি আপীল করেন।
কবির