

ইতোমধ্যে এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে ঢাকা মেট্রপলিট্যান পুলিশসহ (ডিএমপি) সংশ্লিষ্ট সব কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দিয়েছে ইসি।
নির্বাচনী আচরনবিধি বলা হয়েছে, ব্যক্তিপর্যায়ে আচরণবিধি লঙ্ঘন হলে সর্বোচ্চ ৬ মাসের কারাদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা জরিমানার মুখোমুখী হতে হবে। এতে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ৫০ হাজার টাকা জরিমানার বিধান রাখা হয়েছে।
মঙ্গলবার দুপুরে নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) জাবেদ আলী বলেন, ৪৮ ঘন্টার সময় বেঁধে দিয়ে সকল রাজনৈতিক দলকে চিঠি দেওয়া হবে। নির্বাচনী আচরণ বিধি অনুযায়ি রাজনৈতিক দলগুলোকে কার্যক্রম পরিচালনার কথা বলা হবে।
কমিশন সুত্রে জানা যায়, রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে মঙ্গলবার মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু হয়েছে।
এদিকে আগামি দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে রাজনৈতিক দলগুলো কয়েক মাস আগে থেকেই প্রচারণা ও ভোট চেয়ে পোস্টার,বিলবোর্ড ছড়িয়ে দিয়েছে সারা দেশে।
ইসি কর্মকর্তারা জানান,তফসিল ঘোষণার পর থেকেই আচরণবিধি কার্যকর করার সময় শুরু হয়ে যায়। প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পর দলীয় ও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা প্রচারণায় নামতে পারবেন। আগামি ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে সকল রাজনৈতিক দলগুলোকে এসব সামগ্রী অপসারণ করতে হবে।
উল্লেখ্য, প্রধান নির্বাচন কমিশনার জাতির উদ্দেশ্যে দেয়া ভাষণে বলেছিলেন,নির্বাচনী আচরনবিধি লঙ্ঘনকারীদের কোনো ছাড় দেওয়া হবে না। কে কোন পদে আছেন তা দেখা হবে না।
উল্লেখ, সোমবার রাতে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী রকিব উদ্দিন আহমেদ দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেন। তফসিল অনুসারে আগামি ৫ জানুয়ারি ভোট গ্রহণ হওয়ার কথা।
এইচকেবি